বিশ্বনাথ প্রতিনিধি : সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, নিজেদের স্বার্থ-সিদ্ধির জন্য দেশের মানুষকে বোকা বানানোর দিন শেষ খালেদা জিয়া।

আর সে কারণেই আপনার দলের নেতাকর্মীরা আজ আপনার নির্দেশ মানছে না। আন্দোলনের জন্য নামছে না রাজপথে। মা-ছেলে মিলে অনেক দূর্নীতি করেছেন। এখন সময় এসেছে জনগণের কাছে এর হিসাব দেওয়ার। জীবন্ত মানুষকে পেট্টোল বোমা নিক্ষেপ ও অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে মেরে যুদ্ধাপরাধী ও দূর্নীতিবাজদেরকে রক্ষা করতে পারবেনা না, কথাটা মনে রাখবেন খালেদা জিয়া। তিনি আরো বলেন, সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জননেত্রী-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ ও জাতির উন্নয়ন করছে আওয়ামী লীগ।

তিনি গতকাল বুধবার সিলেটের বিশ্বনাথে উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথাগুলো বলেন। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুল্লাহ সিতাবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল আজিজের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব পংকি খান, সাধারণ সম্পাদক বাবুল আখতার, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আমির আলী চেয়ারম্যান, বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেন।

বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক জাহেদুর রহমান তালুকদার, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক খালেদ রব, সাংগঠনিক সম্পাদক কবির আহমদ, যুবলীগ নেতা দবির মিয়া, রাসেল আহমদ, আনছার আলী। অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন মাওঃ ময়নুল ইসলাম, কোরআন তেলাওয়াত করেন দৌলতপুর ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা সাইফুর রহমান। অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা তোরণ মিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন থেকে প্রায় অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনে যোগদান করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক শফিক উদ্দিন স্বপন, প্রচার সম্পাদক নিখিল পাল, সহ প্রচার সম্পাদক বশির আহমদ, শিক্ষা সম্পাদক জয়ন্ত আচার্য্য, বন ও পরিবেশ সম্পাদক রুনু কান্ত দে, বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শামছুল ইসলাম সুফি, সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলী, আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার মিয়া, আছাব উদ্দিন, আবুল কালাম জুয়েল, আবদুল মোমিন মেম্বার, নুরুল ইসলাম, আবুল বশর চৌধুরী, আলী আকবর মিলন মেম্বার, ছুরাব আলী মেম্বার, আবুল কালাম, মোস্তাফা মিয়া, নূরুল হক, নোয়াব আলী, ইছরাব আলী, রফিক মিয়া, আবদুল আকিদ, নিজামুল ইসলাম, সায়েস্তা মিয়া, আবদুল করিম, নোয়াব আলী, আবদুল মতিন, আফিজ আলী, আজাদ মিয়া, রুহেল আহমদ, মানিক মিয়া, আবদুর রুফ, ইন্তাজ আলী, ফয়জুর রহমান, ছুরুক মিয়া, নজির মিয়া, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি হাজী আমির আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আরান দে, জেলা যুবলীগ নেতা শেখ মোঃ আজাদ, মাসুদ আহমদ, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মকদ্দছ আলী, যুগ্ম আহবায়ক আশিক আলী, যুবলীগ নেতা নুরুল হক, শাখাওয়াত হোসেন, কামরুজ্জামান সেবুল, শহীদুজ্জামান সেলন, রফিক হাসান, তৈমুছ আলী, শাহীন আহমদ, গিয়াস উদ্দিন, জামাল উদ্দিন, নজির আহমদ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, সদস্য বদরুল আলম, আবদুল মালিক, বিভাংশু গুন বিভু, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা সায়েদ আহমদ প্রমুখ।