সময় যোশেফ হাবিব ♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦ সময়ের একপ্রান্তে ভালোবাসা, অন্যপ্রান্তে স্বপ্ন, এক চোখে নীলালো অন্য চোখে স্পর্শ। মাতাল আমি তোমারই প্রেমের বাহুডোরে বেঁধেছি জীবন, বেঁধেছি মরণ, আঘাতে মোরে করো দ্বিখন্ডিতো, আঘাতে করো
আচ্ছা শুধু হাতের মেহেদী দেখে বা চোখের চাহুনিতেই কারো প্রেমে পড়া যায়! অথবা কপালের ছোট্ট একটি টিপ দেখে! বা অগোছালো, এলোমেলো চুল দেখে! কি জানি? এভাবেতো ভাবিনি কখনো। চেনা জানা
অসময়ে তোমার সাথে কাটানো দৃশ্য না হয় বন্দি রবে প্রকৃতির কোন হলদে মাখা সবুজে; আমি ছিলাম, না হয় দূর থেকে আমি থাকবো। হ্যা তোমার পাশেই থাকবো। পাশে না থাকলে, দেখা
১৯৫২ এর ফেব্র“য়ারী লেখক : সৈয়দ শাহান শাহ্ পীর বাঙ্গালীজাতী ভোলেনী ভাষা আন্দোলনের দিন গুলি। সেই আন্দোলনের শহীদদের একুশ ফেব্র“য়ারী স্মৃতি রক্তের। তাইতো সময়ের আবর্তে বার-বারই ফিরে আসে ফেব্র“য়ারীর
“সৈয়দ শাহান শাহ্ পীর” : একটি ফুটফুঁটে ভূখন্ড পেটে নিয়ে কাতরাচ্ছে দেশ মাতা। একটি পরিবারের সামনে বুলেট ধরেছে পাকিস্তানি সেনারা। বাবা চাইছেন জীবন গেলেও সন্তান বাঁচুক সন্তান চাইছে বাবা-
মো: আব্দুল হক রেনু/মো: মহিবুর রহমান, শায়েস্তাগঞ্জ থেকে ॥ কবি সংসদ বাংলাদেশ হবিগঞ্জ জেলা শাখার উদ্যোগে অভিষেক অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা ও কবিতা পাঠের আসর গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় শায়েস্তাগঞ্জ প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত
সৈয়দ শাহান শাহ্ পীর : ঘাসের ডগায় শিশির বিন্দুর আলতো পরশ মিষ্টি রোদের স্নিগ্ধতা জানিয়ে দিচ্ছে অগ্রহায়ন মাসটি সরশ। এসেছে বাঙ্গালীর প্রধান কৃষিজাত ধাঁন কাঁটার দিন এখন আরো অনেক সবজি
তোমার তরে আমি আমি শ্রাবনের আকাশে এক খন্ড অগ্নি, আমি তাপ ফেরি করি-অনাতাপের দোলে, খানিকটা কষ্ট বিলিয়ে দেই তোমার আশায়, তুমি নিমন্ত্রন করবে বলে, আমি শান্তির বর্ষন ঢেলে দেবো তোমার
কষ্টের নোনাজল কলেজ শেষে কান্ত বেশে, বসছি বাসের সিটে। এক বুড়িমা এসে বলল, বসব কি তোমার কাছে। বসুন-না মা বললাম আমি, হল নাম পরিচয় জানা। তার দুঃখের কথা সুনে, হৃদয়
প্রেম -এস এম নিজাম স্বপ্নরা ওকি দেয়, জানালার পাশে. তোমার ছবি শধু, চোখে চোখে ভাসে. রাতে করে জ্বলমল, চাদেঁর কিরন. প্রতিক্ষন হয় শুধু, তোমায় স্বরন. নিজামের নদী তুমি, আলেয়ার আলো.
