বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার অন্তর্গত ঢাকা সিলেট মহা-সড়কে চলছে গাড়ীতে আগুন ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ। কে বা কারা এরকম নৃশংস ঘটনা ঘটিয়ে চলছে। স্থানীয় ও আইন শৃংখলা বাহিনীর চোখের আড়ালে ঘটে যাওয়া এসব ঘটনার হয়রানীর শিকার হচ্ছেন এলাকার নিরীহ নিরপরাধ রাজনৈতিক নেতা কর্মী ও গ্রামগঞ্জের নিরীহ ব্যক্তিগণ। পুলিশ প্রশাসনের গ্রেফতার তৎপরতা চালালেও আসল ঘটনাকারীরা ধরাছোয়ার বাইরে থাকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

স্থাণীয়রা বলছেন, রাজনৈতিক দ্বন্ধ ও প্রতিহিংসা বশত একে অপর কে ঘায়েল করতে হয়রানীর কৌশল চলছে। এসব ঘটনা ছাড়াও মিরপুর তিতারকোনা পেট্রোল পাম্পের অদুরে একটি গাড়ীতে কে বা কারা আগুন ধরিয়ে দেয়।

এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।

ওই মামলায় কাজী আব্দুর রউফ বাহার, হারুন মিয়া, আফজল খা, মোয়াজ, জমির, হাফিজুর রহমান মাসুক, শাহজাহান মিয়া, হাফেজ আঃ রকিব, জিয়া উদ্দিন সহ ১৮ নিরীহ ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে জড়িত নয় এমন অনেককেই মামলার আসামী করা হয়েছে।

মুলত ঘটনাস্থল কিংবা আশপাশ এলাকায় আরজি বর্নিত ব্যক্তিদের মাঝে কাউকেই স্থাণীয়রা দেখতে পাননি। কিন্তু পুরোপুরি দায় নিতে হয়েছে ওইসব নিরপরাধ, নিরীহ মজলুম রাজনৈতিক নেতা কর্মী ও গ্রামের কেটে খাওয়া মানুষদের।

প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী সূত্রে প্রকাশ, মামলার আরজিতে বর্নিত উল্লেখিত ব্যক্তিগন সহ আরও অনেকেই ঘটনার তারিখ ও সময়ে এলাকায় থাকাতো দেখা দুরের কথা। একাধিক ব্যক্তি জেলা ও অন্য জেলার বিভিন্ন মসজিদে ইমাম ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। কিন্তু অদৃশ্য শক্তির ইশারায় ও অপশক্তি প্রয়োগ করে নিরীহ ব্যক্তিদের একের পর এক হয়রানী নির্যাতন রয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিতারকোনা আগুনে পুড়া গাড়ীর ঘটনাস্থল পরিদর্শন কালে একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, রাজনৈতিক দ্বন্ধ ও আধিপত্য বিস্তার সহ প্রতিহিংসামুলক মামলা দেয়া হচ্ছে। তবে পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষ তদন্তে তলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে বলে স্থাণীয়রা আশাবাদী। উল্লেখ্য, গত ২৩ মার্চ মধ্য রাতে মিরপুর তিতারকোন পেট্রোল পাম্পের কাছে চট্র মেট্রো- ট-১১-২৬৯৩) নাম্বারের একটি গাড়ীতে গভীর রাতে কে বা কারা গাড়ীতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল।
বাহুবলে গাড়ী পুড়ার দায় বিরোধীদলীয় নেতা কর্মীর কাঁেদ
বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি ॥ বাহুবল উপজেলার অন্তর্গত ঢাকা সিলেট মহা-সড়কে চলছে গাড়ীতে আগুন ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ। কে বা কারা এরকম নৃশংস ঘটনা ঘটিয়ে চলছে। স্থাণীয় ও আইন শৃংখলা বাহিনীর চোখের আড়ালে ঘটে যাওয়া এসব ঘটনার হয়রানীর শিকার হচ্ছেন এলাকার নিরীহ নিরপরাধ রাজনৈতিক নেতা কর্মী ও গ্রামগঞ্জের নিরীহ ব্যক্তিগণ। পুলিশ প্রশাসনের গ্রেফতার তৎপরতা চালালেও আসল ঘটনাকারীরা ধরাছোয়ার বাইরে থাকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

স্থাণীয়রা বলছেন, রাজনৈতিক দ্বন্ধ ও প্রতিহিংসা বশত একে অপর কে ঘায়েল করতে হয়রানীর কৌশল চলছে। এসব ঘটনা ছাড়াও মিরপুর তিতারকোনা পেট্রোল পাম্পের অদুরে একটি গাড়ীতে কে বা কারা আগুন ধরিয়ে দেয়।

এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।

ওই মামলায় কাজী আব্দুর রউফ বাহার, হারুন মিয়া, আফজল খা, মোয়াজ, জমির, হাফিজুর রহমান মাসুক, শাহজাহান মিয়া, হাফেজ আঃ রকিব, জিয়া উদ্দিন সহ ১৮ নিরীহ ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে জড়িত নয় এমন অনেককেই মামলার আসামী করা হয়েছে।

মুলত ঘটনাস্থল কিংবা আশপাশ এলাকায় আরজি বর্নিত ব্যক্তিদের মাঝে কাউকেই স্থাণীয়রা দেখতে পাননি। কিন্তু পুরোপুরি দায় নিতে হয়েছে ওইসব নিরপরাধ, নিরীহ মজলুম রাজনৈতিক নেতা কর্মী ও গ্রামের কেটে খাওয়া মানুষদের।

প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী সূত্রে প্রকাশ, মামলার আরজিতে বর্নিত উল্লেখিত ব্যক্তিগন সহ আরও অনেকেই ঘটনার তারিখ ও সময়ে এলাকায় থাকাতো দেখা দুরের কথা। একাধিক ব্যক্তি জেলা ও অন্য জেলার বিভিন্ন মসজিদে ইমাম ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। কিন্তু অদৃশ্য শক্তির ইশারায় ও অপশক্তি প্রয়োগ করে নিরীহ ব্যক্তিদের একের পর এক হয়রানী নির্যাতন রয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিতারকোনা আগুনে পুড়া গাড়ীর ঘটনাস্থল পরিদর্শন কালে একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, রাজনৈতিক দ্বন্ধ ও আধিপত্য বিস্তার সহ প্রতিহিংসামুলক মামলা দেয়া হচ্ছে। তবে পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষ তদন্তে তলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে বলে স্থাণীয়রা আশাবাদী।

উল্লেখ্য, গত ২৩ মার্চ মধ্য রাতে মিরপুর তিতারকোন পেট্রোল পাম্পের কাছে চট্রমেট্রো- ট-১১-২৬৯৩) নাম্বারের একটি গাড়ীতে গভীর রাতে কে বা কারা গাড়ীতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল।