এস এইচ টিটু :
শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নূরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মরহুম হাজী আব্দুর রহমান কালা মিয়া’র সরণে এক শোক সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৮ মে সোমবার বিকাল ৪ টার সময় নূরপুর হাইস্কুল প্রাঙ্গণে এ শোক সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
নূরপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী বেলাল এর সভাপতিত্বে ও আরিফ হোসেন খোকন এর পরিচালনায় সরণ সভায় বক্তব্য রাখেন – হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল আজিজ ফরহাদ,শায়েস্তাগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত উত্তম কুমার দাস , এস আই হীরক চক্রবর্তী,সাংবাদিক এস এইচ টিটু, বিশিষ্ট মুরব্বী মীর আনোয়ার আলী মাষ্টার,সাইফুল ইসলাম সাজু,মোতাকাব্বীর আক্কাস, মোঃ জলফু মিয়া, মোঃ মর্তুজ সরদার,মোঃ কদ্দুস মিয়া,রাব্বির হাসান ছোয়াব ,রাকিবুল হোসেন সান্টু,হাজী মিন্টু, আজদু মিয়া, মকসুদ মিয়া,শামীম আহমেদ,বাবুল মিয়া সহ আরো অনেকই।
শোক সভায় বক্তব্যে বক্তারা বলেন – কাঁঠালতলী নামক স্থানে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৬ জন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।এবং অনেকেই পুঙ্গ অবস্থায় জীবন যাপন করতেছেন।আর যেন কোন মায়ের বুক খালি না হয়, প্রশাসনের সহযোগিতায় উক্ত স্থানে দুইটি স্পিডব্রেকার দেওয়ার জন্য এলাকাবাসী দাবী জানান।
উল্লেখ্য, গত ৩ মে বুধবার উপজেলার নূরপুর কাঁঠালতলী নামক স্থানে শ্যামলী বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন হাজী আব্দুর রহমান কালা মিয়া ওনি উপজেলার পশ্চিম নছরতপুর গ্রামের তিনি একজন সফল খামারী ও উদ্যোক্তা ছিলেন।
জানা যায়, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক হওয়ার পর থেকে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নূরপুর কাঁঠালতলী নামক স্থানে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৬ জন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।এবং অনেকেই পুঙ্গ অবস্থায় জীবন যাপন করতেছেন।
উক্ত সড়কের পাশে দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্টান আছে একটি নূরপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় আর একটি নূরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং নূরপুর স্বাস্থ্য ক্লিনিক ও নুরপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সহ এলকার হাজার জনগণের চলাচলের একমাত্র সড়কটি হচ্ছে নুরপুর কাঠালতলী নামক স্থান।
নূরপুর কাঠালতলীতে দুইটি স্পিডব্রেকার দেওয়ার জন্য এলাকাবাসীর দাবী। সড়ক দুর্ঘটনায় আর যেন কোন মায়ের বুক খালি না হয়।