চুনারুঘাট প্রতিনিধি : চুনারুঘাট সমবায় অফিসারের দুঃসাহসিক ভূমিকা! সরকারি জমির গাছ কাটতে পাঠালেন যুবকদের। এ ঘঠনায় বিস্মিত ও হতবম্ভ এলাকাবাসি।
ঘঠনাটি ঘঠেছে গতকাল সকাল সাড়ে ১১ টায় চুনারুঘাট উপজেলার ২ নং আহম্মদাবাদ ইউনিয়ন অফিসের সামনে। খবর পেয়ে স্থানীয়্ ইউপি চেয়ারম্যান বাধা প্রদান করলে যুবকরা চলে যায়।
জানা যায় চুনারুঘাট উপজেলার সমবায অফিসার এমরানুল হক দুমাস র্পূবে একটি ভূঁইফোর সমিতির নামে (যে সমিতির একজন সদস্যের বয়স চার বছর এবং অধিকাংশ সদস্যই প্রভাবশালী,বিত্তবান ও একই গোষ্ঠীর )ইউপি সমবায় ভবন ব্যবহারের অনুমতি দেন।এরই মধ্যে সমবায় অফিসারের সাথে গোপন আতাত করে ভবনটির একটি গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার চেষ্ঠা করেন।
এ ব্যাপারে সমবায় অফিসারের সাথে মোবাইলে কথা বললে তিনি জানান-গাছটি কাটার জন্য মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন।স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান-এই জমি আহম্মদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের। সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী গাছ কাটতে হবে। কিন্ত সমবায় অফিসার নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে একটি ভূঁইফোর সমিতির নামে জমি,ভবন ব্যবহার ও গাছ কাটার অনুমোদন দিয়েছেন জেনে আমি বিস্মিত হয়েছি।বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে অবগত করেছি।
এব্যাপারে আমাদের প্রতিনিধি উপজেলা নিবাহী অফিসারের সাথে কথা বললে তিনি জানান, নিলাম ছাড়া সরকারী কোন জিনিস বিক্রি বা কাটা নিষেধ। কেউ গাছ কাটলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।সমবায় অফিসারের সাথে পূনরায় যোগাযোগ করলে তিনি নিউজ না করে দেখা করতে বলেন।এ নিয়ে আহম্মদাবাদ ইউনিয়নে প্রতিবাদের ঝড় উঠছে।